আদর্শ’র কর্ণধার হওয়ার সূত্রে মাহফুজ সিদ্দিকী হিমালয়ের সাথে আমার পরিচয়। কিন্তু এই পরিচয় শেষ পর্যন্ত আর পেশাদার গণ্ডিতে আটকে থাকেনি, বন্ধুত্বে পরিণত হয়। কাজের ক্ষেত্রে তিনি যথেষ্ট দক্ষ, যোগ্য, সৎ ও আন্তরিক— এক কথায়, প্রচণ্ড পেশাদার। আমার অভিজ্ঞতা এতটাই সুখকর যে, তার সাথে পরিচয়টাকে আমার জীবনের অন্যতম সৌভাগ্য বলে মনে হয়।
বাংলাদেশে যেই প্রজাতিটি বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে, প্রচণ্ড মেধাবী কিন্তু সৎ ও নির্লোভ— হিমালয় এমন বিরল প্রজাতিরই একজন সদস্য। আমি চাই এই বিরল প্রজাতিটির সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ হোক।
“বিশ্বাস করেন আর না করেন,দুনিয়ায় দুইরকমের মানুষ আছে শুধু – যারা বায়োপিক এনালাইসিস করাইসে, আর যারা করায় নাই! আমি দ্বিতীয় দলে নাম লেখাইসি, আপনি?”
হিমালয় ভাইয়ের জীবনটা আমার কাছে যেন এক লিটারের আইস্ক্রিমের বক্সে অর্ধেকটা ভ্যানিলা, আর বাকি অর্ধেকটায় স্ট্রবেরি ফ্লেভার; কিছু অংশ উপাদেয়, অন্যটার এক চামচ মুখে তুলে বাকিটা দূরে সরিয়ে রাখার মত। তবুও দুর্মূল্যের বাজারে সেটুকু ফেলে দেওয়ার বিলাসিতা করাও হয়ে উঠে না সময়ে সময়ে।
হিমালয়ের সব চাইতে বড় শক্তি হল ‘চিন্তা’। মগজ খাটিয়ে ভাবতে ও ক্রিটিকাল প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে মানুষকে ভাবাতে এবং চিন্তার সাগরে ফেলে দিতে হিমালয় ভালোবাসে। প্রশ্ন করার ক্ষমতা তিনি হয়তো নিয়েই জন্মেছিলেন কিন্তু এই প্রশ্ন নিয়ে খেলা, ভাবানো, ডাটা তৈরি করা, ডাটা ইন্টারপ্রেট করার ক্ষমতা সে নিজ গুণেই তৈরি করে ফেলেছে। যা কিনা তার প্যাশন, তার জীবনের আনন্দ এবং জীবিকার ক্ষেত্র। শুধুমাত্র একটা গুণকে নার্চার করে যে জীবনের পথ চলতে পারা যায়, তা কে জানতো! হিমালয় এর জন্য শুভকামনা।
আপনি যদি আপনার কমফোর্ট জোনেই সবসময় নিরাপদ ও স্বস্তি বোধ করেন, তবে হিমালয়ের সার্ভিস আপনার জন্য না। হিমালয় প্রথম সুযোগেই আপনার সব সস্তা আবেগ, ইগো, অহম ইত্যাদি যাবতীয় অপ্রয়োজনীয় ব্যাপারগুলোকে তুচ্ছ প্রমাণ করে দিবে। এবং আপনি সেটা অস্বীকার করতে পারবেন না। ক্রিটিক্যাল এনালিস্টের প্রায় নিখুঁত সংস্করণ বলা যেতে পারে হিমালয়কে। ওঁর যে কোন প্রফেশনাল সার্ভিসই ক্লায়েন্টদের জন্য একটা আনন্দময় ও ইফেক্টিভ অভিজ্ঞতা হবে বলেই বিশ্বাস করি। শুভকামনা নিরন্তর।
Himalay has an amazing ability to understand people, their psychology, preference, strength, weakness – soft aspects of someone’s character. He has a strong ability to ask questions and go deep. When this ability is combined with business need, some amazing things happen, for example to understand the culture of a business, to understand fulfilling an important position whether someone would be right fit and many more. At Brain Station 23 we have used his services for various areas and was very impressed with the insights he provided in many unorthodox situations. Wishing lot of success for his Biopic Lab!
হিমালয়ের সাথে আমার পরিচয় প্রায় এক যুগের মত। বুয়েটের ছোটভাই। Cricpaul এবং রকমারি এর শুরুর দিকে একসাথে কাজ করেছি। সে একজন চিন্তাবিদ ও লেখক। তার লেখা প্রযত্নে- হন্তা ও বীক্ষণ প্রান্ত বাংলা সাহিত্যের অনবদ্য সৃষ্টি। আমার কাছে হিমালয় এই মুহূর্তে বাংলা সাহিত্যের অন্যতম সেরা লেখক। এরকম লেখা চালিয়ে গেলে একসময় স্বীকৃতি আসবেই ইনশাআল্লাহ।
Mahfuz Siddique Himalay is an unorthodox trainer and an original thinker (one of few in contemporary Bangladesh). But I would not recommend him to all, like Himalay he can be seen by anyone but a few can reach there. So, if anyone ready to walk extra painful miles and need shock and wow, he is one of the person.
আমার কাছে: হিমালয় হচ্ছে— চিন্তা, এনালাইসিস, পার্সপেক্টিভ আর হিউম্যান অবজারভেশন এর উড়োজাহাজ। তার চিন্তা ভাবনার কোন লেন, সিগন্যাল, বা জ্যাম নেই। মুক্ত চিন্তার সুতা জোড়া দিয়ে বোল্ড প্রেডিকশন তৈরি করাটাকে উপভোগ করে সে।
Himalay Bhai is a different class of human being. His thinking process is very different from the rest of us, and is mostly out of the box. We had a chitchat at a coffee shop for merely two hours, and just based on that he could picture my character type so accurately, that it was almost scary :) I can vouch that Himalay Bhai is a master of human character and behavioral analysis, and I would highly recommend his services in these areas.
হিমালয় এক বিস্ময়কর মানুষ, আমাদের দু’জনের পরিচয় কিছুটা কাজে, কিছু অকাজে। আমাদের অনেক কিছুতেই অমিল থাকলেও, একটি জায়গায় দারুন মিল, আমরা মানুষ দেখতে ভালোবাসি। তবে হিমালয় আবার আরেক কাঠি সরেস, ও পেশাগতভাবে তা বিশ্লেষণ করে। ভাবছেন সেটা আবার কেমন? আমরা যতই বলি না কেন, মানুষ চেনা যায় না, এটাও সত্য, খুব কম সংখ্যক মানুষ ছাড়া বেশিরভাগ সাধারণ মানুষই নিজেকে লুকাতে পারে না। যতই চেহারা নামক মুখোশ বা পোশাক নামক আড়ালে নিজেকে লুকিয়ে রাখুক, তার চললে বলনে, পোশাকে আশাকে, মুখের ভাবাবেগে তার ব্যাক্তিত্ব বা চরিত্র সুস্পষ্ট হয়ে উঠেই। তবে সেই বৈশিষ্ট্য খুঁজে নেবার কৌশল খুব সহজ নয়। তার জন্য অনুসন্ধিৎস্যু মন চাই, দরকার প্রখর পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা আর অবশ্যই সময়ের পরিক্রমায় গড়ে ওঠা নানারকম মানুষের সাথে মেশার অভিজ্ঞতার ঝুলি। হিমালয় এসব ক’টিতেই ভীষণ পারদর্শী এবং দক্ষ। তাই বায়োপিক অ্যানালিস্ট হিসেবে হিমালয় স্বাভাবিকভাবেই প্রকৃতিগতভাবেই মেধাবী এবং সুযোগ্য।
I have no hesitation in admitting that one of the most unconventional persons ever met in my entire life is Himalay.
His writings are truly thought-provokoing, specially his columns on cricket strategies are just not only interesting but really effective, if carefully observed. Another dimension of Himalay is his HR consultancy which is exceptionally productive. I have been using his career orientation tool as part of my organisation’s interview process and found terrific results. I deem Himalay is one of those citizens of our country who refuses to go with the flow of traditional mediocrity that we have been harboring in most segments as a nation. I truly hope that Himalay grows over time and look forward to take his consultancy in larger scope soon.
I have been in touch with Mr. Himalay for the last 8 years. He never fails to attract people who have reasoning power, and who love innovation and growth through critical thinking. I have been to 6 different countries and met with people from almost all over the world but the power of observation and intuition he possesses was not found with any other people. He must be a great asset to any company and organization if they are interested to work with him.
হিমালয়কে দেখলে একটা কথাই মনে আসে আমার, সে মানুষের মাঝে মানুষ খুঁজছে। কথাটা শুনতে গতানুগতিক হলেও আক্ষরিক অর্থেই জীবনে এটার প্রয়োগ ঘটানো, এবং এর মাধ্যমেই উপার্জনের সিদ্ধান্ত নেয়া নিঃসন্দেহে সাহসি চিন্তা, যা পারবে না অনেকেই।
২০ বছর বয়সে লেখক হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর টানা ১২ বছর কোন ক্রিয়েটিভ লেখা শেষ করতে পারি নাই মেন্টাল ব্লকনেসের জন্য। হিমালয় ভাইয়ের কাছে কর্মশালায় অংশ নেওয়ার পর আমার সেই মেন্টাল ব্লকনেস কেটে যায়। তারপর থেকেই আমি সিরিয়াসলি লেখালেখি শুরু করতে পারি।
হিমেল- হিমালয়, একজন আপাদমস্তক চিন্তক। তার চিন্তা আপনার ভাবনাকে শাণিত করবে নিশ্চিত।
হিউম্যান সাইকোলজি বুঝার অসাধারণ ক্ষমতা আছে তার। সেটা সে যে শুধু মুখে বলে তা না, এর লিখিত রুপ দিতে পারে। এটা অনন্য, পরে তা পাঠক পড়ে নতুন কিছু অনুধাবন করতে পারে।
বাংলাদেশে ওর মত কাজ করে এমন কাউকে আমি পাইনি, যার চিন্তার মাধ্যমে আপনি আপনার ভাবনার নতুন দ্বার উন্মোচন করতে পারেন।
হিমালয়কে গত কয়েক বছর ধরে পর্যবেক্ষণ করছি। ওর চিন্তা প্রক্রিয়া ভাবায় আমাকে। অনেক প্রভাবিত হয়েছি ওর মাধ্যমে। নানা ব্যাপারে নির্মোহ অনুসন্ধানী বিশ্লেষণ, কোন কিছুকে শুধুমাত্র নিছক ভাল বা খারাপ না বলে গভীরে তলিয়ে দেখে নানা দিকের ব্যাপারে নিজস্ব পর্যালোচনা গড়ে তোলা- ওর এই ব্যাপারগুলো থেকে আমিও দারুণভাবে শিখছি এই চর্চা। আগের চেয়ে অনেক অনেক বেশি নিরাবেগ পক্ষপাতহীন চিন্তা করতে পারছি গত কয়েক বছরে। এটা নিঃসন্দেহে হিমালয়ের কাছ থেকে শেখা।
Mahfuz is extremely passionate about what he does, which is a rarity nowadays. I am deeply impressed with his analytical abilities and skill of thinking critically. I believe he will bring positive impacts on any organizations he works with. I wish every success to this outlier.
হিমালয় বুয়েটের ছোট ভাই! প্রায় ৭ বছরের ছোট, তাই ক্যাম্পাসে দেখা হওয়ার সুযোগ ছিল না। যখন দেখা হলো তখন আমি প্রায় মাঝ বয়েসি। এই রকম মানুষ আমি জীবনে দেখিনি। মিছির আলীর সাথে জানাশোনা হয়েছিল হুমায়ুন আহম্মেদের বদৌলতে। কিন্তু এতো দেখি মিছির আলীর দাদা! কি আত্মবিশ্বাস! কথা বাত্রা সূচের চেয়েও ধারালো! আর শেন্য দৃষ্টি আপনার রক্ত হিমশীতল করার জন্য যথেষ্ট! মঙ্গার দেশের লোক, আয়োডিনের অভাব থাকলেও বুদ্ধিতে-চিন্তায় কারো কাছে কখনো নিজেকে শূন্য মনে হয় নি। এই বাচ্চা ছেলেটার কাছে মনে হয়েছে। আমার প্রতিষ্ঠানের একটা মূল্যায়ন করছিল সে। দুই দিন আমার সাথে লাঞ্চ করলো, তিন দিন আমার গাড়ীতে লিফট নিল। এই সময়ে ক্যাজুয়াল অনেক কথা হলো। তিন দিনের দিন একটা প্রশ্নে সম্বিত ফিরল “ভাই অফিস ছুটির দিনটা কিভাবে কাটান”? আরে আমার তো ইন্টারভিউ চলছে। মূল্যায়নের রেজাল্ট আমার জানার সুযোগ ছিল না। নিজের সম্পর্কে শুধু ধারনা চেয়েছিলাম। এক কথায় যেটা বলেছে, তাতে পিলে চমকে গেছে। হয় আপনি সমস্যাটাই জানেন না, আর জানলেও সমাধান নিশ্চয়ই খুজে পাচ্ছেন না। আপনার সমস্যা আর সমাধান দুটোই আছে হিমালয়ের কাছে। তবে সত্যের মুখোমুখি হতে না চাইলে, আত্মবিশ্বাস না থাকলে হিমালয়ের থেকে এক হাজার হাত দূরে থাকুন।
I found this guy in a very crucial moment of my life. From that moment I’m still trying to figure out about my 100 taka’s note of life!!!
Not making any sense right! Himalay vai, is very passionate about his work, a good critical thinker, a great mentor, a good strategist, and most importantly he can digest every possible humor over there, trust me! What I love most, is his integrity and straightforwardness. If you can’t handle straightforward words, please don’t even start with him. If you do, please go all the way. Who knows you’ll also figure out your 100 taka’s change in someday!!!
I’m a big fan of Mahfuz Siqqique Himalay’s analytical work that he does on various subject matters. He deals with numbers and facts, and the precise conclusion he gets into help in decision making process. Being a cricket person I value the research he does on cricket, and his opinion. I’ve no hesitation in saying that Mahfuz can be an asset for any organisation he works with.